সকালে কিছুটা রোদ থাকলেও চলছিল মেঘ রোদের খেলা। সেটাই বেলা বাড়তে বদলে গেল মেঘলা দিনে। সঙ্গে দমকা হাওয়ার দাপট। বেশ স্বস্তির। শেষ ক’দিনে প্রবল গরম আর তার সঙ্গে প্রাণান্তকর ঘামে অতিষ্ঠ উৎসবপ্রেমী মানুষজন দীর্ঘক্ষণ ঠাকুর দেখতে হিমসিম খান। অনেকে অসুস্থও বোধ করেন।
এদিন মেঘলা আকাশ আর দমকা বাতাস সেই অসহ্য পরিস্থিতি থেকে অনেকটাই রেহাই দেয়। কিন্তু দুপুর গড়াতে অনেক জায়গায় কয়েক পশলা বৃষ্টি কিছুটা সমস্যায় ফেলে দেয় ঠাকুর দেখতে বার হওয়া মানুষজনকে। বৃষ্টি হয়ে যে আকাশ পরিস্কার হয়েছে তাও নয়। বরং ঘনঘোর অবস্থা স্থায়ী থাকায় আর বৃষ্টির ভয় পান অনেকে। যা নেহাত উড়িয়ে দেওয়ার মত নয়। কারণ খোদ আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে ২ মেদিনীপুর সহ কলকাতা ও আশপাশের এলাকায় বিকেলের পর বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
যদিও ওই চিন্তাটুকুই সার। এজন্য মহাসপ্তমীর উৎসাহে এতটুকু খামতি পরেনি। দুপুর থেকেই প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে উপচে পড়া ভিড় নজরে এসেছে। মেঘলা আকাশ বরং একটু বেশিই ঠাকুর দেখার এনার্জি জুগিয়েছে।