পাহাড়ের রানি বলা হয় সিমলাকে। যেমন তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, তেমনই সেখানকার ঠান্ডা। কিন্তু গত কদিনে সিমলায় ভাল রোদ উঠেছে। ফলে গত সপ্তাহে সিমলা তুষারপাতে ঢাকলেও গত কদিনে ঝলমলে রোদে সেখানকার তাপমাত্রা চড়েছে। যার জেরে সমতলের শহর হয়েও শনিবার পঞ্জাবের চণ্ডীগড়, অমৃতসর বা লুধিয়ানার তাপমাত্রার পারদ নামল সিমলার নিচে। যেখানে এদিন সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত সিমলার তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ওপর ছিল, সেখানে চণ্ডীগড়, অমৃতসর, লুধিয়ানা সহ পঞ্জাব হরিয়ানার অনেক জায়গার তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রির কিছুটা নিচে।
নভেম্বরের প্রায় শেষ। খুব স্বাভাবিকভাবেই ঠান্ডায় কাঁপছে উত্তর ভারত। পড়ছে কলকাতার তাপমাত্রাও। উত্তরের ঠান্ডার প্রভাব যত বাংলার দিকে আসবে ততই বাংলার তাপমাত্রার পারদ পড়বে। পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে আগেই ঠান্ডা পড়েছে বেশ জাঁকিয়ে। কলকাতাতেও একটু একটু করে পড়ছে পারদ। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।