শনিবার বাড়িতেই ছিলেন মন্তেশ্বরের রুইগড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা শামিম মণ্ডল। মোবাইলের কাজ করেন তিনি। কম্পিউটারও বেচেন। সন্ধের দিকে বাড়িতে একটা ফোন আসে। ফোন পেয়ে বেরিয়ে যান শামিম। অন্তত বাড়ির লোকের তেমনই দাবি। ফোন করে মন্তেশ্বরেই বাসিন্দা ২ যুবক। ফোনে শামিমকে সোনাডাঙায় যেতে বলে তারা।
অভিযোগ, সোনাডাঙায় হাজির হলে শামিমের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে ২ যুবক। ব্যাপক মারধর করা হয় তাঁকে। তারপর ধারালো অস্ত্রের কোপে কেটে নেওয়া হয় শামিমের যৌনাঙ্গ। রক্তাক্ত অবস্থায় মাঠেই পড়ে কাতরাতে থাকেন শামিম। তাঁকে ওই অবস্থায় ফেলে সেখান থেকে চম্পট দেয় ২ অভিযুক্ত। গ্রামের লোকজনই শামিমকে দেখতে পেয়ে হাসপাতালে ভর্তি করেন। আশঙ্কাজনক অবস্থায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজে শামিমের চিকিৎসা চলছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের খোঁজ চলছে।
কী কারণে অভিযুক্তরা এমন ঘটনা ঘটাল তা পরিস্কার নয়। তবে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান পুরনো ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরেই হয়তো এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।