কিছুদিন হল তিনি বদলি হয়ে এসেছিলেন একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের টিটাগড় শাখায়। কাজের চাপ ছিল খুব। এমনই দাবি রত্নদ্বীপ নায়েকের পরিবারের। প্রায়শই অনেক রাত হত বাড়ি ফিরতে। কিন্তু শুক্রবার রাত ১১টা বেজে যাওয়ার পরও বাড়ি না ফেরায় তাঁর মোবাইলে ফোন করেন তাঁর স্ত্রী। মোবাইল বেজে যাওয়ায় সন্দেহ হয় তাঁর। খবর দেন পুলিশে।
পুলিশ রাতেই ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যাঙ্কের বন্ধ দরজা খুলে ভেতরে ঢোকে। ব্যাঙ্কের মধ্যে খোঁজ করতে গিয়ে পুলিশের চোখে পড়ে ব্যাঙ্কের মধ্যেই ঝুলছে রত্নদ্বীপের দেহ। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।
ব্যাঙ্কর সার্ভিস ম্যানেজার হিসাবে কর্মরত রত্নদ্বীপ নায়েক আত্মহত্যা করেছেন, নাকি তাঁকে কেউ খুন করেছে? এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন তদন্তকারী পুলিশ আধিকারিকরা।