ব্যাগের মধ্যে সাজানো থরে থরে সোনার বার। ২ রকম ওজনের। ২০টি ১ কেজি ওজনের সোনার বার। বাকি ১৬৬ গ্রাম ওজনের ২৪টি সোনার বিস্কুট। ৬ জন মণিপুরের বাসিন্দার কাছে ছিল এই সোনা। যার মোট ওজন ২৪ কেজি ১৫০ গ্রাম। এই বিশাল পরিমাণ সোনা নিয়ে মণিপুর থেকে কোচবিহার হয়ে শিলিগুড়ি আসছিল ৬ জন। সেখানেই তাদের গ্রেফতার করেন ডিআরআই আধিকারিকরা। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয় ওই বিপুল পরিমাণ সোনা।
ধৃত ৬ জনই মণিপুরের বাসিন্দা। ওই সোনা মায়ানমার থেকে সীমানা পার করে ভারতে ঢুকেছিল। মণিপুরের মোরে সীমান্ত দিয়ে লুকিয়ে ভারতে ঢোকানো হয় ওই বিপুল পরিমাণ সোনা। মণিপুর থেকে ওই সোনা নিয়ে মণিপুরের ৬ বাসিন্দা শিলিগুড়ি আসছিল। সেখানেই গ্রেফতার হয় তারা।
স্মাগলিংয়ের উদ্দেশ্যে ভারতে প্রবেশ করানোর পর ওই সোনা কোথায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল, এর পিছনে আর কারা জড়িত। এসবই জানার চেষ্টা করছেন ডিরেক্টরেট অফ রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্সের গোয়েন্দারা। তবে চিন, মায়ানমার, নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ থেকে সীমানা পার করে ভারতে সোনা পাচার নতুন কিছু নয়। প্রতি বছরই বিপুল পরিমাণ সোনা আটক করে ডিআরআই। গত অর্থবর্ষে ৪৬৪ কেজি সেনা বাজেয়াপ্ত করেছে তারা।