পুলিশকর্তার ছেলের গলাকাটা দেহ উদ্ধার হল তারই বাড়ি থেকে। ওই বাড়ি থেকেই উদ্ধার করা হয়েছে এক যুবতীকেও। তাঁরও গলা কাটা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে দুর্গাপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যেখানে ঘটনাটি ঘটেছে সেটি স্থানীয় এক থানার বড়কর্তা রঘুনাথ সাঁতরার কোয়ার্টার। গলার নলি কাটা অবস্থায় রঘুনাথবাবুর একমাত্র ছেলে দেবজ্যোতির দেহ উদ্ধার হয় এদিন।
এদিকে তাঁদের কোয়ার্টারেই একসঙ্গে মেয়ে মিঠু যাদবকে নিয়ে থাকতেন মা শান্তিদেবী। মিঠু আসানসোলের কুলটি থানার নিয়ামতপুর ফাঁড়িতে সিভিক ভলান্টিয়ার হিসাবে কর্মরত ছিলেন। এদিন যুবতীকেও গলা কাটা অবস্থায় উদ্ধার করার পর আপাতদৃষ্টিতে প্রেম সংক্রান্ত বিষয়কেই এই রহস্য মৃত্যুর কারণ হিসাবে মনে করছে পুলিশ। তদন্ত শুরু হয়েছে।