বোড়ালের ঘটনায় এখনও চাপা উত্তেজনা কাজ করছে এলাকায়। অভিযুক্তদের মধ্যে মাত্র ১ জন গ্রেফতার হয়েছে। বাকি ৪ জন এখনও পলাতক। কেন তাদের এখনও গ্রেফতার করা গেল না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে মানুষের মনে। বোড়াল এলাকায় শ্যামল, বাপ্পাদের দাদাগিরি নিয়ে অতিষ্ঠ ছিলেন এলাকাবাসী। গত শনিবার রাতে অমিত ঘোষ নামে এক স্থানীয় যুবককে এই ২ দুষ্কৃতী হেনস্থা করছিল। তা দেখে প্রতিবাদ করেন মধ্যবয়সী বিশ্বনাথ শীল। বিশ্বনাথবাবুর প্রতিবাদে তখনকারমত এলাকা থেকে পালায় তারা। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই মোটরবাইক করে ফিরে আসে। তারপর বিশ্বনাথবাবুকে রাস্তায় ধাক্কা মেরে ফেলে গুলি করে পালিয়ে যায়। বিশ্বনাথবাবুর পেটে গুলি লাগে। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় দীর্ঘদিনের অসন্তোষের বাঁধ ভাঙে এলাকাবাসীর। রবিবার সকালে তাঁরা একত্রিত হয়ে অভিযুক্ত শ্যামল বিশ্বাস সহ বাকিদের বাড়ি ভাঙচুর করেন। আগুনও ধরিয়ে দেন। পরে শ্যামলকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কিন্তু এখনও অধরা বাপ্পা মিস্ত্রি, সোমনাথ পাল সহ ৪ জন।