রাত তখন প্রায় ১২টা। কাজকর্ম সেরে বাড়ি ফেরেন মিঠুন চক্রবর্তী। ঘরে ঢুকেই আঁতকে ওঠেন তিনি। রক্তাক্ত অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছেন তাঁর মা রীনা চক্রবর্তী। আলমারি হাট করে খোলা। খোয়া গিয়েছে নগদ টাকা, ৩টি মোবাইল ও সোনার গয়না। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুরে ৭২ বছর বয়সী রীনাদেবী বাড়িতে একাই ছিলেন। পরিবারের দাবি, সেই সময়েই সম্ভবত ছাদের দরজা দিয়ে বাড়িতে ঢোকে চোর। কিন্তু তাকে সম্ভবত চিনতে পেরে যান বৃদ্ধা। ফলে তাঁকে পৃথিবী থেকে সরিয়ে দিয়ে বামাল সমেত চম্পট দেয় চোর। এদিকে এই ঘটনায় পরিবারের অভিযোগক্রমেই প্রতিবেশি এক যুবককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সন্দেহ হওয়ায় তার স্ত্রীয়ের কাছে থাকা ব্যাগ পরীক্ষা করে পাড়ার লোকেরাই খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র উদ্ধার করেন। এরপর ওই মহিলাকে কিঞ্চিত মারধরের পর পাড়ার লোকজনই পুলিশের হাতে তুলে দেন।