দার্জিলিং জুড়ে সেনায় সেনায় ছয়লাপ। সিংমারিতে মোর্চার দফতরের সামনে সেনা টহল। বিমল গুরুংয়ের পাতলেবাসের বাড়ির সামনেও সেনা। গোটা শৈলশহরটা কেমন যেন ঝিমিয়ে রয়েছে। শুধু আকাশে বাতাসে চাপা উত্তেজনা। দমবন্ধ পরিবেশ। এরমধ্যে মোর্চার ডাকা অনির্দিষ্টকালের পাহাড় বন্ধে শুক্রবার দার্জিলিং শুনশান। কোনও দোকানপাট খোলা নেই। স্কুল বন্ধ। পর্যটকের দেখা নেই। এদিন দার্জিলিংয়ে কোনও তাণ্ডব না করলেও কালিম্পং, মিরিকে তাণ্ডব চালিয়েছেন মোর্চা সমর্থকেরা। রিম্বিক লোধামা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মিরিক গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস, কালিম্পংয়ে বং বস্তি পঞ্চায়েত অফিস, বিজনবাড়িতে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অফিসেও আগুন ধরিয়ে দেন মোর্চা সমর্থকেরা। এদিন দুপুরে জলপাইগুড়ির বীরপাড়া থানাও ঘোরাও করেন মোর্চা সমর্থকেরা। এদিকে পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে আরও ৪ কোম্পানি আধা সেনা পাঠাতে সম্মত হয়েছে কেন্দ্র। এদিন পাহাড়ে পাল্টা পথে নামল তৃণমূল। মিরিকে এদিন মিছিল করেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকেরা।