গত ২২ জুন প্রতিবেশি রেজাউল হকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেছিল নবম শ্রেণির এক ছাত্রী। অভিযোগ তারপরও পুলিশ রেজাউলকে ধরার কোনও চেষ্টাই করছিল না। বরং ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ রেজাউল ও তার পরিবার ওই ছাত্রীকে মামলা তোলার জন্য চাপ দিচ্ছিল। মালদহের কালিয়াচকের ওই ছাত্রী তারপর থেকেই মানসিক অবসাদে ভুগছিল। গত সোমবার রাতে সে বাড়িতে একাই ছিল। মঙ্গলবার সকালে বাড়ির লোকজন এসে দেখেন ছাত্রীর দেহ সিলিং থেকে ঝুলছে। পরিবারের অভিযোগ, মামলা তোলার চাপে কাজ না হওয়ায় ওই ছাত্রীকে খুন করে ঝুলিয়ে দিয়েছে রেজাউল হক। পুলিশের কাছে অভিযোগও দায়ের করেছেন তাঁরা। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। তবে এখনও অধরা অভিযুক্ত রেজাউল।