বুধবার দুপুর। মেঘলা দার্জিলিংয়ে বন্ধের মধ্যে অল্প কয়েকজনের আনাগোনা। সেই শুনশান রাস্তায় স্থানীয় তৃণমূল পার্টি অফিসের নিচে দাঁড়িয়ে থাকা একটি পুলিশের জিপের দিকে আচমকাই ধেয়ে আসে কয়েকজন। শুরু হয় ভাঙচুর। তখন অবশ্য গাড়িতে কেউ ছিলেন না। ভাঙচুরের পর গাড়িটিতে আগুনও ধরিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনায় আঙুল উঠেছে সেই মোর্চা সমর্থকদের দিকেই।
এখানেই শেষ নয় মোর্চার অগ্নিসংযোগের ধারাবাহিকতা অব্যাহত। গত মঙ্গলবার কার্শিয়ংয়ের রাজরাজেশ্বরী কমিউনিটি হলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এই কমিউনিটি হলটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। শতাব্দী প্রাচীন হলটি পাহাড়ের বহু ইতিহাসের সাক্ষী। এদিকে কার্শিয়ংয়েই আগুন দেওয়া হয় সরকারি ট্যুরিস্ট লজে। যদিও আগুন লাগানোর সব অভিযোগ অস্বীকার করেছে মোর্চা নেতৃত্ব। গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে মিছিল এদিনও বার হয়। নারী মোর্চার তরফে দার্জিলিংয়ে এদিন মিছিল করা হয়।