গত বৃহস্পতিবার রাত থেকে খোঁজ ছিল না ষষ্ঠ শ্রেণির এক ছাত্রীর। বাবা কাজ থেকে বাড়ি ফিরে আর মেয়েকে দেখতে পাননি। স্বভাবতই খোঁজ শুরু হয়। প্রতিবেশিদের কাছেও খোঁজ করেন দিশেহারা বাবা। সকলেই খোঁজ শুরু করেন। বারুইপুরের পিয়ালি এলাকার একটি ভাড়া বাড়িতে পরিবারের সঙ্গে থাকত ওই কিশোরী।
খোঁজ করতে করতে জানা যায় শেষবার মেয়েটিকে সেই বাড়ির বাড়িওয়ালা অনাথ মণ্ডলের সঙ্গে দেখা গিয়েছিল। এরপর অনাথ মণ্ডলকে চাপ দিয়ে ওই বাড়িরই গোয়ালঘর থেকে উদ্ধার হয় ওই ছাত্রীর দেহ। বস্তাবন্দি অবস্থায় গোয়ালঘরের কোণায় পড়ে ছিল দেহটি। মেয়েটির পরিবার ও পাড়াপড়শিদের অনুমান, অনাথ মণ্ডল মেয়েটিকে ধর্ষণ করে খুন করেছে। দেহ উদ্ধারের পর অনাথ মণ্ডলকে বেধড়ক মারধর করেন প্রতিবেশিরা। পরে তাকে বারুইপুর থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।